পর্ব ৩ সকাল আটটার দিকে দরজায় ঠক্-ঠক্ শব্দ শুনে চোখ মেলে নন্দিতা। বাইরে আপার কণ্ঠ—‘দরজা খোল নন্দিতা। এখনও ঘুমাচ্ছিস?’ নন্দিতা উত্তর দেয় না। উঠে দরজা...
চৈত্র মাসের শেষ দিনটিকে চৈত্রসংক্রান্তি বলে মানা হয়। চৈত্রসংক্রান্তিতে দারুণ আয়োজন ও উৎসব থাকে বাঙালীদের ঘরে ঘরে। তবে একেক অঞ্চলের একেক রকম নিয়ম লক্ষ করা...
ইচ্ছে আমার অনেক জাগেপৃথিবীটাই স্বর্গ হবেমানুষে মানুষে প্রীতির বাঁধন রবে।ঠিক যেমন আকাশ বাতাস চন্দ্র তারাসূর্যের আলো সবার জন্য সমান ভাগে,তেমন করেই জাগতিক সুখ-সম্পদসবার জন্য সমান...
একটা সময় ছিল যখন জল- ফড়িংএর
পেছনেও হন্যে হয়ে ছুটতাম!
ফড়িংটা কেন এতোটা গুরুত্ব পেতো, কে জানে!
পাহাড়কে কাছে পেতে হাঁটতাম অনেকটা পথ;
শুধু ভোরের আলো দেখবো বলে ঘুম থেকে উঠে পড়তাম অন্ধকারের কালো রাত্রিতে!
কবিতা আর লিখতে পারলাম কই
সবই হলো গদ্য, সবই হলো প্রবন্ধ
নয়তো ছাতামাথা।
কবিতা আর লিখবো কেমন করে
যখন বুকের মাঝে মিথ্যা অহমিকা!
কবিতা আর লিখতে পারলাম কই
সবই হলো প্রাত্যহিক বুকব্যথা,
সবই হলো আটপৌরে আদি রসের খাতা।
আমার একটা নদী আছে—
আমি ভুলে যাই বার বার নদী কারো
একার হয় না!
সে বয়ে যায় তার মতো…
আমি তাকে উৎসর্গ করি
আমার প্রেম, ঝরা পাতার গল্প,
ভালোবাসার নৈবেদ্য— প্রসাদ।
সাদা মেঘের মত দ্রুতলয়ে উড়ে যায় মন
ফাগুনের দখিনা বাতাসে
উড়ে যায় তোমার বসতবাড়ির খোলা আঙিনায় –
যেখানে প্রতিদিন মন খারাপ করে ফুটে থাকে
বেলী আর ব্যথিত রক্তজবার দল।
আমি চাই একটি সাঁওতালী রাত
আঁধার কাটুক নৃত্য করুক
আমার চারিপাশ।
সকল কুহেলিকা কেটে যাক মনের
শুধু সাঁওতালী রাতটি থাক
আমার সব কষ্ট ধুলো হয়ে উড়ে যাক
অন্তরীক্ষে।
কোভিড নাইনটিন-এর কারণে বিশ্বব্যাপী পেণ্ডামিক চলছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গত সতের মার্চ থেকে দফায় দফায় আজ অবধি বন্ধ। কিন্তু ক্লাস চলছে অনলাইনে, অফিস চলছে করোনাকালীন সাবধানতা অবলম্বন করে।